বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:২০ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
৩৫০০ পিস ইয়াবাসহ দুই ইয়াবা ব্যাবসায়ীকে আটক করেছে র‍্যাব ১০ কেরানীগঞ্জে দৈনিক জনবাণীর সম্পাদক ও প্রকাশকের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত এড,মোহাম্মদ খোরশেদ আলমকে তরুণ আইনজীবীদের ফুলেল শুভেচছা রাজধানীতে ৪ ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে পুরান ঢাকায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে পুরান ঢাকার কুমারটুলিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্ভোধন বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের নবগঠিত কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন মতিঝিল জোনের এসি গোলাম রুহানী। প্রেমের ফাঁদে ফেলে দীর্ঘদিন শারীরিক সম্পর্ক বিয়ের চাপ দেওয়াতে যুবক আত্মগোপনে। আগানগর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে কর্মি সভা ও সদস্য সংগ্রহ ফরম বিতরণ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত। বিএনপি নেতা হাজী আক্তার হোসেন দক্ষিণ বিএনপির সদস্য মনোনীত হওয়ায় বিভিন্ন সংগঠনের শুভেচ্ছা

চেক প্রতারনার দ্বায়ে সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানের কারাদন্ড

ইমরান হোসেন ইমুঃ

২৮ কোটি টাকা চেক প্রতরণার অভিযোগে সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা একাধিক মামলার মধ্যে দুটি মামলার ২১ জানুয়ারী (সোমবার) রায় প্রদান করেছে আদালত। রায়ে মিজানুর রহমানকে ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৪ কোটি টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। এ মামলার রায় প্রদান করেন চট্টগ্রাম যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ ও ৫ম আদালতের বিজ্ঞ বিচারক জহির উদ্দিন। যার মামলা নং ৩৬৬০/১৭ এবং ২৯২০/১৭। রায় প্রদান কালে আসামী মিজানুর রহমান পলাতক ছিলেন।


এছাড়াও ২০১৭ সালের ২১ শে সেপ্টম্বর তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার প্রথম রায় প্রদান করা হয়। রায়ে ১ কোটি টাকা জরিমানা ও ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন ঢাকা অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক হাফিজুর রহমান। পরবর্তিতে, ২০১৮ সালের ১৪ই মার্চ আরো একটি মামলার প্রদান করা হয়। রায়ে মিজানুর রহমানকে আরও ১ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২ কোটি টাকা জরিমানা করেন চট্টগ্রামের একটি আদালত। সর্বশেষ এনিয়ে মিজানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার মধ্যে ৪টির রায় দেয়া হয়। আসামী মিজানুরের বিরুদ্ধে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদালতে চেক প্রতারণাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।


মামলা সুত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালে ব্যবসায়ীক প্রয়োজনের কথা বলে বনানী চেয়ারম্যান বাড়ির বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং সমাজ সেবক মো: আব্বাস উল্লাহর নিকট থেকে বিভিন্ন সময়ে ২৮ কোটি টাকা ধার নেন সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান। পরে এ টাকা পরিশোধের জন্য বিভিন্ন তারিখে ২০ টি চেক প্রদান করেন। চেক গুলো ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন ব্যাংকে জমা দিলে চেক ডিজঅনার হয়। এ ঘটনায় একই বছরে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদালতে চেক প্রতারণার একাধিক মামলা দায়ের করা হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত © সংবাদ সবসময় - ২০২৩
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়ঃ Marshal Host